গুলিবিদ্ধ ইসমাইল ও সোহেলকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। দুজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর ঢাকায় নেওয়ার পরামর্শ দেন হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক। এরপর ইসমাইলকে পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আর সোহেলকে নেওয়া হয় নরসিংদী সদর হাসপাতালে। আহত ফজলুল কবির জুয়েল নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
পলাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, ইসমাইলের বুকের নিচের অংশে ও সোহেলের নিতম্বে গুলির আঘাত রয়েছে। ইসমাইলের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন জানান, কী কারণে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল, তা তদন্ত শেষে বলা যাবে।