প্রকাশ : ২৭ জানুয়ারি, ২০১৬ ০৮:৪৪:৪৪প্রিন্টঅঅ-অ+চেতনায় বুদ্বুদবাড়ছে মানুষ, ভাঙছে যৌথ পরিবারআমাদের সামাজিক বন্ধনের মধ্যে পরিবার বড় বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সমাজপাঠে পরিবারের সংজ্ঞা দিয়ে পুঁথিগত বিদ্যায় পরিবার কাকে বলে তা শিখেছিলাম। আমাদের তখন শেখানো হয়েছিল মা-বাবা, দাদা-দাদি, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, অবিবাহিত ফুপু, চাচাতো-জেঠাতো ভাইবোন, তাদের এবং নিজ ভাইদের স্ত্রী-সন্তান সবাই যারা একসঙ্গে এক রান্নায় খায় তারা সবাই মিলে একটা পরিবার। পরিবারে পুরুষের মধ্যে একজন প্রধান থাকেন যাকে সবাই বড় হিসেবে মান্য করেন, তার সিদ্ধান্তে সবাই চলেন। আর নারীর মধ্যেও একজন প্রধান থাকেন যিনি বাড়ির এবং ঘরের রান্নাবান্না থেকে শুরু করে খাওয়া-দাওয়া এবং ঘর-গৃহস্থালির অভ্যন্তরীণ কাজ দেখভাল করেন, নিজেও কাজ করেন এবং অন্য সদস্যদের দ্বারাও করান। বয়স্ক মুরুব্বি যথা দাদা-দাদি বা অন্য কোনো সদস্য পরিবারে থাকলে তাদের সরাসরি দৈহিক পরিশ্রমের কোনো কাজ থাকত না, তারা ছোটদের লেখাপড়া বা দেখভালে সাধ্যমতো অবদান রাখতেন। মোটামুটিভাবে মাঝারি এবং বড় আকারের যৌথ পরিবারে অনেক সদস্য থাকতেন।আণ্ডা-বাচ্চা নিয়ে কোনো কোনো যৌথ পরিবারে দু’ডজনের অধিক সদস্যও থাকত। আমাদের পাশের গ্রামের এক যৌথ পরিবারে আমি দেখেছিলাম, দাদির হুকুমে পুরো পরিবার চলছিল। তার তিন ছেলের তিন বউমা, বড় ছেলের ঘরের বড় নাতির বউ এবং তার দু’সন্তান, বড় ছেলের অবিবাহিত আরও তিন ছেলে এবং দু’মেয়ে (বড় মেয়ের বিয়ে হওয়ায় সে স্বামীর বাড়ি), মেজ ছেলের তিন মেয়ে আর দু’ছেলে, ছোট ছেলের দু’ছেলে আর দু’মেয়ে, বাড়ির কাজের জন্য দু’জন রাখাল, বাচ্চাদের পড়ানোর জন্য হুজুর ও একজন মাস্টার- সবার রান্না হতো একসঙ্গে। হিসাবমতো ওই দাদির নিজ পুত্র, পুত্রবধূ, নাতি-নাতবউ, নাতির সন্তান সব মিলিয়ে ২৫ সদস্য এবং রাখাল ও হুজুর মাস্টার মিলে ২৯ জনের রান্না হতো একসঙ্গে।তিন পুত্রবধূ এবং তার নাতবউ তার নির্দেশে রান্না করতেন, অন্য নাতনিরাও সাহায্য করতেন। দুপুরের খাবার প্রথমে ছেলেরা একসঙ্গে এবং পরে মেয়েরা একসঙ্গে মাদুর-পাটি বিছিয়ে বসে খেতেন। দাদির নির্দেশনায় মাছ-মাংসের টুকরা সবার পাতে তুলে দেয়া হতো। দাদির নির্দেশে মাঝে মাঝে বড় ছেলের বউ এ দায়িত্ব পালন করতেন।দুধের সর খাওয়া নিয়ে কিংবা মাছের মাথা নিয়ে নাতিদের মধ্যে লড়াই হলে দাদি সামাল দিতেন, ছোটদের অগ্রাধিকার দিয়ে বড়দের পরে দেবেন বলে শান্ত করতেন। দাদি হাতে বড় একটা (লম্বা) বাঁশের ছড়ি নিয়ে কোনো কোনো নাতির মাথায় টোকা দিয়ে সতর্কও করতেন। তার পুত্রবধূদের মধ্যে নিজ নিজ ছেলেমেয়েদের কে বড় টুকরা আর কে ছোট টুকরা পেল তা নিয়ে কিছু বলার সাহস ছিল না। দাদি যাকে যেভাবে দেবেন তাই চূড়ান্ত। আম-কাঁঠালের সময় বড় টুকরিতে একসঙ্গে আম থাকত, কাঁঠাল ভেঙে বড় বড় পাত্রে রাখা হতো, সবাই বসে যে যত পারত খেত। দেখে অবাক লাগত।নিজেদের ২৯ জন বাদে ধান কাটার/লাগানোর, রবিশস্য লাগানো-ওঠানোর সময় দৈনিক দিনমজুর থাকত আরও অনেক- কখনও কখনও ১৫-২০ জনও। এদের বাড়ির কাচারি ঘরে মাদুর পেতে একসঙ্গে খাওয়ানো হতো। দাদির মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কেউ আলাদা হওয়ার কথা বলেননি। অথচ বড় ছেলের নিজের ছেলের ঘরের নাতি ছিল তখন।দেখা যায়, চার প্রজন্মের সদস্যরা এক যৌথ পরিবারে খাচ্ছেন, এক দাদির বা বড় বউয়ের কর্তৃত্ব মেনে চলেছেন, বাইরে বড় ছেলের পরিচালনায় সবাই চলেছেন। আর যৌথভাবে জমা হয়েছে, কেনাকাটা যার যা লেগেছে করা হয়েছে। জামা-কাপড় কমবেশি যার যার বাচ্চার পছন্দে আনা হয়েছে, লেখাপড়ার খরচ যার যা লেগেছে দেয়া হয়েছে। সংসারের সঞ্চয় থেকে জায়গাজমি কেনার সময় তিন ভাইয়ের নামে একসঙ্গে কেনা হয়েছে, থাকার সংকুলানের জন্য তিনটা বড় ঘর করা হয়েছে। ছোট কোলের বাচ্চাদের রাখার সময় বা স্কুল-মাদ্রাসায় পাঠানোর সময়ে চাচি-জ্যাঠাইয়ের মধ্যে নিজ নিজ বাচ্চার ভাগ হয়নি, সবাই সবারটা করে দিয়েছেন।একজন রান্নায় ব্যস্ত তো অন্যজন সব বাচ্চার কাজ সেরে দিয়েছেন। একমাত্র নিজ মায়ের দুধ পান করানো ছাড়া কোলেপিঠে নিয়ে মানুষ করা এবং খাওয়ানোতে কোনো বাচ্চার আলাদা পরিচিতি ছিল না। সে কী অবস্থা, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ছিল তাদের। এমন যৌথ পরিবার অনেক ছিল, বিশেষত দাদা-দাদি জীবিত থাকা পর্যন্ত খুব কম পরিবারই আলাদা হয়েছে। কিছু কিছু পরিবারে বড় ছেলে আলাদা থাকলেও দাদা-দাদি অন্য ছেলেদের সঙ্গে থাকতেন। পঞ্চাশের দশক এবং ষাটের দশকের প্রথমদিকেও যৌথ পরিবারের প্রাধান্য ছিল গ্রামে গ্রামে।যেসব পরিবারের কোনো ছেলে গ্রামের বাইরে চাকরি-ব্যবসায়ে রত থাকত, তারাও গ্রামের যৌথ পরিবারেই থাকত। খুব কম ক্ষেত্রে তখন নিজ স্ত্রী নিয়ে আলাদা থাকার রেওয়াজ ছিল। সপ্তাহে বা মাসে যখন ছুটি পাওয়া যেত কিংবা সুযোগ হতো তখন ওই ছেলে বাড়িতে যেত। আমরা ছোট থাকতে এক ভাবীকে সাপ্তাহিক ছুটিতে ভাইয়ের বাড়ি আগমন উপলক্ষে সাজগোজ করে থাকতে দেখতাম, ঠাট্টাও করতাম। ব্রিটিশ আমলের শেষে বা পাকিস্তান হওয়ার পরপর কিছুসংখ্যক চাকরিজীবী কর্মস্থলে নিজ স্ত্রী-সন্তান নিয়ে থাকতেন। তবে নিজ বাড়িতে তাদের যৌথ অবস্থান ছিল। তারাও যৌথ পরিবারের জন্য মাসিক ভিত্তিতে সামর্থ্য অনুসারে টাকা পাঠাতেন। হাটের দিন মানি অর্ডারের টাকা আনতে যেতেন বাড়ির বাবা বা বড়-ছোট ভাই। ডাক বিভাগের সে কী কদর তখন। চাকরিজীবী স্বামীর চিঠি পাওয়ার সে কী আনন্দ ছিল গ্রামে থাকা স্ত্রীর। আমরা হাটবারে এমন চিঠি এনে দিতাম কারও কারও।ষাটের দশকের প্রায় মাঝামাঝি আমরা লক্ষ্য করলাম যে, আমাদের এক দাদার চার ছেলের বড় জন আলাদা হলেন। একই ঘরের একরুমে (বড়) তিনি দু’ছেলে আর দু’মেয়ে নিয়ে পৃথক পরিবার হলেন। ওই দাদার অপর তিন ছেলের একজন রেলওয়েতে বাইরে চাকরি করেন, চাচি মাঝে মাঝে চাচার কর্মস্থলে থাকতে যান। বাড়িতে তিনিসহ অপর তিন বউ তাদের সন্তানসহ তখনও দাদা-দাদির সঙ্গে একান্নবর্তী পরিবারে অর্থাৎ যৌথ পরিবারে। এর কিছু সময় আগে আমার আব্বাকে দাদা আলাদা করে দিলেন। দাদা-দাদি আমার চাচার সঙ্গে থাকলেন। অপর দাদার ওই তিন ছেলের ঘরে অনেক বাচ্চা হল, আমরা চাচাতো ভাইবোন গুনে গুনে মিলাতে চেষ্টা করলাম। আমরাও পাঁচ ভাইবোন।এবার বাড়ি গিয়ে গুনে দেখতে চাইলাম কোন চাচার ঘরে ক’জন হল। তাজ্জব হলাম, ওই দাদার বড় ছেলের তিন ছেলে আর ছয় মেয়ে, ইতিমধ্যে সবার বিয়েশাদি হয়ে গেছে, চাচা-চাচি দু’জনই মারা গেছেন এবং তাদের দুই পুত্র এক মেয়েও ইতিমধ্যে মারা গেছেন। কিন্তু চাচার জীবদ্দশায়ই তিন ভাই আলাদা। ওই দাদার বাকি তিন ছেলের ঘরেও মাশআল্লা আট থেকে এগারো জন করে ছেলেমেয়ে। তারাও বাপের জীবদ্দশায়ই আলাদা হয়েছে। ওই দাদার ছোট ছেলে আমাদের চাচা, এখনও জীবিত। তার আট ছেলে তিন মেয়ে। মেয়েদের বিয়ে হয়ে গেছে। কিন্তু আট ছেলের সাতজনই বিয়ে করে আলাদা পরিবার।আরেক চাচারও আট ছেলে তিন ছেয়ে। এই আট ছেলেও আলাদা। যেসব জমিতে ধান চাষ হতো সেগুলো এখন বাড়ি আর বাড়ি। বিদেশের টাকা হলেই এখন একটা নতুন বাড়ি আর একটা দালান, নিজের একটা আলাদা পরিবার। গত ৪ মাসে ৬ বার গ্রামে গিয়ে অনেকের খোঁজখবর নিতে গিয়ে অবাক হলাম, গ্রামে পাকা বাড়ি করার পরও কোনো কোনো পরিবার সন্তানের পড়ার অজুহাতে ফেনী-ঢাকা-চট্টগ্রামে থাকে।এত আলাদা পরিবার দেখে আমি ভাবতে থাকি এর মূল কারণ কী। যৌথ পরিবার ভেঙে আলাদা পরিবার হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। তন্মধ্যে দুটি মূল কারণ আমার কাছে যথার্থ মনে হচ্ছে। একটা হচ্ছে স্বাধীনচেতা মনোভাব এবং অপরটি অর্থনৈতিক বৈষম্য। এ দুটি কারণের কোনটি প্রথম আর কোনটি দ্বিতীয় তা সাধারণভাবে নির্ধারণ সহজ নয়। ক্ষেত্রবিশেষে যেটি একখানে প্রথম সেটিই আরেকখানে দ্বিতীয় হবে। আমি কয়েকটি ভাঙা ভাঙা যৌথ পরিবারের পূর্বপ্রধানের সঙ্গে অর্থাৎ হয়তো দাদা-দাদি অথবা হালে বাপ-মার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কথা বলে জানতে চেয়েছি, তাদের প্রত্যেক ছেলে আলাদা কেন।মোটামুটিভাবে সবার উত্তর আশি ভাগ ক্ষেত্রে একই। ছেলের বিয়ের পর বউমা নাকি বড় যৌথ পরিবারে থাকতে পছন্দ করে না, অনেক জা-ননদ-দেবর, অনেক বাচ্চা-কাচ্চার শোরগোল বড় বিচ্ছিরি নাকি। একসঙ্গে অনেকের রান্না, শ্বশুর-শাশুড়ির নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি নাকি বউদের স্বাধীনতায় ব্যাঘাত ঘটায়। নিজ স্বামী-সন্তান হলেই বউ ক্ষমতাশালী হবে এবং স্বাধীনভাবে চলতে পারবে। অপরটা খোদ মা-বাবাদের নিজেদেরই অসহায় করে ফেলে। তারা বলেন, রোজগারের দিক থেকে শক্তিশালী ছেলের বউ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, ছেলেও অনেক ক্ষেত্রে, দুর্বল আরও ভাইয়ের সন্তানদের ব্যয়ভার টানতে নারাজ।এ ক্ষেত্রে তাদের যুক্তি নাকি পরে তাদের (বেশি রোজগারি) সন্তানদের কী হবে। অতএব, যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী সে-সে চলবে, ঠেকা-বেঠাকায় কিছু সাহায্য না হয় করা যেতে পারে, কিন্তু লাগাতর যৌথ পরিবারের সবাইকে নিজ আয়ে সমভাবে খাওয়ানো-পরানো সম্ভব নয়। হালে লক্ষ্য করলাম, মা-বাবার এক ছেলে হলে, বা বড়জোর দুই ছলের সংসারে আয় এবং সন্তানের সংখ্যা কাছাকাছি সমতা থাকলে তারা কিছুকাল হয়তো এক যৌথ পরিবারে থাকবেন, তাও দুই পুত্রবধূ নারাজ না হলে। এক জেঠাতো ভাইয়ের দুই ছেলের একজনের ঘরে সন্তান নেই (এখনও), অপরজনের দুই সন্তান, তারপরও ঘরে টেলিভিশন দুটি। জিজ্ঞেস করে জানলাম, দুই পুত্রবধূ দুই সিরিয়াল দেখেন, একটাতে চলে না তাই।হ্যাঁ, আমার অবাক হয়ে কাজ নেই। আমার বড় ভাই তার মাত্র দু’ছেলে এবং দু’ছেলের ঘরের মোট চার নাতি-নাতনি নিয়ে, তাও দু’জন একেবারে ছোট্ট, তার যৌথ পরিবার আর ধরে রাখতে পারলেন না। বড় ভাইপো তার দু’ছেলের পড়ার সুবিধার্থে বছর দুয়েক ফেনীতে আলাদা বাসা করে ছিল। এবার আবার বাড়ি এসে তারা দু’ভাই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নিল, ভাই-ভাবী এক মাস করে এক ছেলের সঙ্গে থাকবেন-খাবেন। তার তিন মেয়ে বেড়াতে এলে দুই ছেলে একসঙ্গে খাবে। আমার বড় ফুফুর সাত ছেলে, তাদের সাতটা পরিবার। আমার আব্বা জীবিত থাকতেই আমার ছোট ভাই আলাদা পরিবার হয়ে গেল।অন্যের কেন, আমার নিজের দুই ছেলের ঘরে একজনের মাত্র এক বছর্যা এক পুত্র, আরেকজনের এক ছেলে এক মেয়ে। তারাও স্বাধীন, আলাদা পরিবার। নাতিরা খেলবে আমার বাসায়, সময় কাটাবে এখানে, কিন্তু পরিবার আলাদা, রান্না আলাদা। কী মজা, আমরা কেবল স্বাধীন-স্বাধীন থাকতে চাই, যার যার রোজগারে তার তার বউ-সন্তান, যার যেমন খুশি ফাস্টফুড আর হোটেলে খাওয়া। বাসায় ইচ্ছা হলে রান্না হবে, যখন খুশি যেখানে খুশি স্বাধীন-স্বাধীন থাকা যাবে। যৌথ পরিবার বড় শৃংখলের, বড় অধীন-অধীন মনে হয় যে। ফলে সন্তানগুলোর মানসিকতাও কেমন ‘একঘরে একঘরে’ ধরনের হয়ে যাচ্ছে।গ্রামে এবাড়ি-সেবাড়ি গিয়ে আগে যে জমজমাট যৌথ অবস্থান দেখতাম এখন আর তা খুব কমই চোখে পড়ে। বড় একটা ঘরেও দু’তিন পরিবার আলাদা-আলাদা পরিবার। ভিটেমাটি-জমি কেবল বাড়ি আর ঘরেই ভরছে না, আলাদা-আলাদা পরিবারেই ভরে যাচ্ছে। এখন আর কোনো শহরে নয়, গ্রামেও একই অবস্থা।বাড়ছে মানুষ, ভাঙছে যৌথ পরিবার- একটা ছেলে বিয়ে করছে আর ক’দিন পর দেখা যাচ্ছে তারও একটা আলাদা পরিবার হচ্ছে। বেচারা মা-বাবা চোখের সামনে দেখছে তাদের সন্তানদের যত বউ তত পরিবার, মা-বাবার কেউ ভাগ হচ্ছে সাপ্তাহিক-মাসিক হারে, কিংবা আমাদের দু’জনের মতো অথবা আমার শাশুড়ির মতো কোনো মা-বাবা হয়তো নিজেরা। নিজে একা একাই আলাদা থেকে যাচ্ছেন। কী সামাজিক পরিবর্তন!বদিউর রহমান : সাবেক সচিব, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান
Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।