ফাইল ছবি

সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আসন্ন জাতীয় সম্মেলন ২০২২-এর ঘোষণাপত্র কমিটির অন্যতম সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসবে।

তিনি বলেন, আমার এই বিশ্বাসের পেছনে কারণ হলো আমরা সার্ভে করি। আমরা দেখেছি— গোটা বাংলাদেশজুড়ে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ওপর মানুষের আস্থা অনেক বেশি।

শনিবার (৩ ডিসেম্বর) দেশের একটি সংবাদভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেলে সম্প্রচারিত বিশেষ সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন মোহাম্মদ এ আরাফাত।

যখন বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার নিয়ে দুশ্চিন্তা নেই। বৈশ্বিক কারণে খানিকটা রেমিট্যান্স কমেছে, কিন্তু তারপরেও প্রবৃদ্ধির ওপরে খুব একটি প্রভাব পড়বে না বলছে সরকার। সেই বাস্তবতায় এসে বাংলাদেশকে যখন আইএমএফের কাছে ঋণ চাইতে হয়, এটিকে অনেকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যর্থতা বলছে, এ বিষয়ে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, যারা এটিকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যর্থতা বলছে— কারা তারা? যারা অর্থনীতিবিদ কিন্তু রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা নেই, তারা কেউ এ কথা বলছে না। তারা বলছে— এটা একটা বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। এ ছাড়া দেশের উন্নয়নের সঙ্গে এই ঋণ চাওয়ার মধ্যে একটি সম্পর্ক যারা তৈরি করার চেষ্টা করছেন, তাদের উদ্দেশে আমি বলতে চাই— সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট গোলের (এসডিজি) সবচেয়ে বড় অর্থনীতিবিদ জেফরি শ্যাক্স, তিনি তো আওয়ামী লীগের কোনো সদস্য নন। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগের এই আমলে ইম্প্রেসিভ ডেভলপমেন্ট হয়েছে। ২০১৫ থেকে ২০২০ পর্যন্ত এসডিজির যতগুলো গোল আছে, তার প্রোগ্রেসে বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে ১ নম্বরে আছে। বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজার বলেছেন, বাংলাদেশের ডেভলপমেন্ট বিশ্বকে চমকে দিয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি এনরিক মোরা বলেছেন, গত ১০ বছরের ডেভলপমেন্ট অত্যন্ত ইম্প্রেসিভ। এমন পর্যায়ে বাংলাদেশ পৌঁছে গেছে, আগে বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের যে সম্পর্ক ছিল, সেই সম্পর্কের ভিত্তি এখন আর কার্যকর নয়। বাংলাদেশের সঙ্গে অন্য পর্যায়ের সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। কারণ, এই অঞ্চলে বাংলাদেশের প্রভাব বেড়ে যাচ্ছে। এই আন্তর্জাতিক পর্যায়ের স্বীকৃতিগুলো কি ভুল? এ ক্ষেত্রে আগে আপনাকে মানতে হবে ডেভলপমেন্ট হয়েছে। অর্থনীতির সব সূচক বলছে, ডেভলপমেন্ট হয়েছে। কিন্তু আজকে বিশ্বের বাস্তবতা কী? যে দেশগুলোর ডেভলপমেন্ট আরও ৪০ বছর আগে হয়েছিল, যারা উন্নত দেশ হয়ে গিয়েছিল; তারাও তো আজকে বিপদে আছে। বাংলাদেশ তো বিচ্ছিন্ন দ্বীপে বাস করে না। গ্লোবাল সিস্টেমের মধ্যে আমরা আছি। কাজেই করোনা মহামারি, যুদ্ধ গোটা বিশ্বকে টালমাটাল করে ফেলেছে। কিন্তু বাংলাদেশের কিছুই হবে না, এটা ভাবা তো বোকামি। কাজেই আমাদের যে আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে, এটা একটা সতর্কতামূলক ব্যবস্থা। এই মুহূর্তে আমাদের ঋণ লাগবে না। কিন্তু এটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকারের বিশেষত্ব— আওয়ামী লীগ আগে থেকে চিন্তা করে। আগের সরকারগুলোর কোনো ভিশন ছিল না। ভবিষ্যতে কী হতে পারে, তা নিয়ে কোনো পরিকল্পনা ছিল না। এখন আমরা আগে থেকে সিদ্ধান্ত নিচ্ছি। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ঋণ নিচ্ছি। কারণ, যুদ্ধ কবে শেষ হবে, জ্বালানির বাজার কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, সেটা তো জানেন না। এই বাস্তবতায় আমরা যদি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ঋণ নিয়ে রাখি, পরে আমাদের ঋণ দরকার না হলে ফেরত দিয়ে দেব। অসুবিধা তো নেই। একই সঙ্গে আইএমএফের ঋণ অ্যাপ্রুভ হওয়ার মধ্য দিয়ে আমাদের অর্থনীতির একটি এক্সিকিউটিভ চেক আপ হয়ে যাবে। বাংলাদেশের অর্থনীতি একটা শক্ত অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছে বলেই তারা ঋণ রিকমেন্ড করেছে। এখন এটা বোর্ডে যাবে, ফাইনালি তারা অ্যাপ্রুভ করবে। সেটা পরের ব্যাপার।

বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের কারণে অর্থনীতিতে যতটা প্রভাব পড়েছে, অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনায় যদি খানিকটা নজর দেওয়া যেত, তাহলে তার চেয়ে কম প্রভাব পড়তে পারত বলে মনে করেন কি না, সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, না। আমি মনে করি না। অনেকে বলছে আমরা কি যুদ্ধের খরচ বহন করছি? এই মহামারি না হলেও আমাদের এ রকম হতো। কিন্তু আমি আপনাদের অঙ্ক করে দেখিয়ে দিতে পারব, যদি পুরো সমীকরণ থেকে মহামারি ও যুদ্ধ বাদ দেওয়া হলে বাংলাদেশে আজকে কোনো সমস্যাই নেই। আমাদের রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে ৭০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাত। কাজেই এটা অঙ্ক না করে কিছু লোক রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে বলে।

১ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকা যখন ঋণখেলাপির পরিমাণ, উন্নয়ন বাড়ছে, রেমিট্যান্স বাড়ছে, আয় বাড়ছে— তার সঙ্গে সঙ্গে খেলাপি ঋণের পরিমাণও বাড়ছে। খেলাপি ঋণের দিকে কি আমাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজর কম, সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, একটি বিষয় দিয়ে আরেকটি বিষয় জাস্টিফাই করা যাবে না। বাংলাদেশ অর্থনীতির সব ক্ষেত্রে খুবই ইতিবাচকভাবে এগিয়েছে। সারা বিশ্বব্যাপী এটার প্রশংসা হচ্ছে। পৃথিবীর বড়-ছোট সব দেশই কম-বেশি ঋণখেলাপি নিয়ে স্ট্রাগল করছে। ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে একটার পর একটা বড় বড় ব্যাংক বসে গেছে। ভারতে ঋণখেলাপির পরিমাণ কত? তবে আমি মনে করি, ব্যাংকিং খাতে আমাদের আরেকটু ভালো করার সুযোগ ছিল। এখনও ভবিষ্যতে ভালো কিছু করার সুযোগ আছে, সেখানে আরও নজর দেওয়া দরকার। একই সঙ্গে আমি বলব, আজকে ব্যাংকিং খাতে যে সমস্যা দেখা যাচ্ছে, সেটা কিন্তু আজকের না। এটা কিন্তু গত ৫০ বছর ধরে সামগ্রিকভাবে এটার প্রভাব পড়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সব সমস্যার সমাধান তো আওয়ামী লীগকেই করতে হয়। যদি এক শ সমস্যার মধ্যে ৯৯টা করে ফেলে, একটা এখনও করেনি-এর দায়টাও আওয়ামী লীগকেই নিতে হচ্ছে।

আওয়ামী লীগ বলছে সংবিধান অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়াই নির্বাচন হবে, কিন্তু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এক দফা দাবির দিকেই যাচ্ছে। তারা সরকার পতন ছাড়া আর কোনো সমাধান চান না। নির্দলীয় সরকার ছাড়া তারা কোনো নির্বাচন করবেন না। এই যখন দ্বিমুখী অবস্থান, তখন রাজনৈতিক বাস্তবতা নিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে বার্তা কেমন, এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, আগামী নির্বাচনের পরে আউটকাম কী হবে? তিনটার যেকোনো একটা ঘটবে। বিএনপি যদি স্বচ্ছ-ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে নির্বাচনে আসে, তাহলে একটি ভালো নির্বাচন হবে। আর এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসবে। আমরা এই বিশ্বাসের পেছনে কারণ হলো আমরা সার্ভে করি, আমরা দেখেছি গোটা বাংলাদেশ জুড়ে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ওপর মানুষের আস্থা অনেক বেশি। তারা এখনও মনে করে যত সংকটই থাকুক, এসব সংকট মোকাবিলায় শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, আর যদি বিএনপি পূর্ণাঙ্গভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে ২০১৮ সালের মতো যদি তারা আংশিকভাবে অংশ নেয়...। ২০১৮ সালের নির্বাচন ভালো হয়েছে, তা আমি কখনও বলি না। তবে এর দায়টা আমি বিএনপিকে দেই। প্রতিপক্ষ যদি পুরোপুরিভাবে অংশ না নেয়, তাহলে নির্বাচন ভালো হবে না। কারণ, এটা আমেরিকা-ইউরোপ না। এখানে প্রতিপক্ষকে মাঠে থাকতে হবে। কাজেই ২০১৮ সালের মতো হয়ে যাবে। আর বিএনপি যদি নির্বাচনে সম্পূর্ণভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে এবং নির্বাচনকে আটকানোর চেষ্টা করে, তাহলে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির মতো নির্বাচন হবে।

বিএনপির সরকার পতন আন্দোলন এবং আওয়ামী লীগের নির্বাচনের প্রস্তুতি, এ দুটির মাঝখানে কোনো দ্বন্দ্বের শঙ্কা কি আপনি দেখেন, এভাবে সংঘাতময় পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে কি, সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, আমি দেখি না খুব একটা। কারণ, ওই ধরনের কোনো কিছু হওয়ার সুযোগ নেই। আপনারা একটি বিদেশি সমীক্ষা দল দিয়ে জরিপ করেন— এই সংকটের মধ্যে শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা কত শতাংশ? যদি ৬০ শতাংশের ১ শতাংশও কম হয়, আমি রাজনীতি নিয়ে কথা বলাই বন্ধ করে দেব। এত বড় একটা জনপ্রিয় নেতৃত্ব, তাকে পতন ঘটাবে কে? কোন দেশে এটা সম্ভব হয়েছে? এটা সম্ভব না। শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় শক্তি জনগণ। কাজেই তারা একটি স্বপ্নের জগতে বাস করছে। এটা বাস্তবে সম্ভব না।

১৯৯১ পরবর্তী সময়ে অর্থাৎ যদি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের অংশটুকু বিবেচনা করি, নির্বাচনের আগের এই সময়টিতে দেখা যায় বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের কথাবার্তা-দৌড়ঝাঁপ বাড়ে। এই মুহূর্তেও বিএনপি-আওয়ামী লীগের সঙ্গে রাষ্ট্রদূতরা বৈঠক করছেন। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নানা মন্তব্যও তাদের কাছ থেকে আসছে। তাদের এসব মন্তব্যে মানুষের মনে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে কি না এবং সত্যিকার অর্থে তাদের দ্বারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের আদৌ কোনো বাস্তব সুযোগ আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, এখানে যারা রাষ্ট্রদূত আছেন, তাদের দ্বারা আসলে তেমন কিছু হওয়ার সুযোগ নেই। এসব মন্তব্যগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নিজে থেকে যেচে গিয়ে করে না। তাদেরকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দাওয়াত দেওয়া হয়, তখন এক ফাঁকে তাদেরকে প্রশ্ন ছুড়ে দেওয়া হয়। তখন তারা নিজেদের মতো করে একটা উত্তর দিয়ে দেয়। সেটা আবার খবরের শিরোনাম হয়। তবে আপনাকে আমি এটুকু আশ্বস্ত করতে চাই, আগামী দিনগুলোতে রাষ্ট্রদূতদের পর্যায়ে কাউকে এ ধরনের মন্তব্য করতে আর দেখবেন না।

জিওপলিটিক্যালি বাংলাদেশের যে অবস্থান ও গুরুত্ব, আমাদের উন্নয়ন সহযোগী রাষ্ট্রগুলো তো রাজনীতির ওপর নজর রাখবেই। এটা তো অস্বীকার করার মতো না, এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, জিওপলিটিক্যালি বাংলাদেশের গুরুত্ব অনেক বেড়ে গেছে। এই অঞ্চলে বাংলাদেশের প্রভাব অনেক বেড়ে গেছে। এতে কোনো সন্দেহ নেই। এই আলোচনাগুলো তারা সরকারের সঙ্গে করে। এখানে তারা আলোচনা করে একটি সমঝোতায় আসতে চায়। তারাও খুব ভালো করে জানে, বাইরে কোনো একটা হোটেলে গিয়ে ডিনার বা লাঞ্চ খেয়ে মিডিয়াতে কিছু একটা বলে দিলে এতে খুব একটা লাভ হয় না। জিওপলিটিক্যালি বাংলাদেশের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনাগুলো সরকারের সঙ্গেই হয়। সেটা হচ্ছে, তা নিয়ে তো কোনো সমস্যা নেই।

একজন গবেষক ও শিক্ষক হিসেবে এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সক্রিয় কর্মী হিসেবে আসন্ন নির্বাচন ও নির্বাচন পরবর্তী বাংলাদেশ আপনি কেমন দেখেন—এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, এই নির্বাচনের আউটকাম নির্ভর করছে—বিএনপির অবস্থান কী হবে তার ওপরে। মহামারির মধ্যে আমরা যে বিপদে পড়েছলাম, সেটা আমরা বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে মোকাবিলা করেছি। এখন আবার যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে যে সমস্যাগুলো আছে, সেগুলো আমরা উতরে যাব। নির্বাচন পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ যে ট্র্যাকের মধ্যে আছে, অগ্রগতির এই ট্র্যাকে আমরা আরও এগিয়ে যাব।

আওয়ামী লীগ যদি আবার সরকার গঠন করে আগামী দিনের বাংলাদেশ কী কী পাবে, এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, ২০৪১ সালে আমরা উন্নত দেশ হওয়ার যে গোল আছে, সেটার পথে আমাদের অগ্রগতি হবে। এর ফলে আমাদের অবকাঠামো, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে জনগণের আরও এক্সেস বাড়বে। সুযোগ-সুবিধা বাড়বে, আয়-রোজগার বাড়বে। জনগণের জীবনমান বাড়বে। একটা উন্নত ভালো দেশ তার জনগণের জন্য যে সুযোগ-সুবিধাগুলো নিশ্চিত করতে চায়, সেই জায়গাতে আমরা এগিয়ে যাব।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews