ভারপ্রাপ্তদের দিয়ে চলছে দ্বীপ জেলা ভোলার মনপুরা উপজেলা প্রশাসন। ইউএনও, এসিল্যান্ড, সমাজসেবা অফিস, হিসাবরক্ষণ অফিস, জনস্বাস্থ্য অফিস, মহিলা বিষয়ক অফিসসহ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের কর্মকর্তা নেই দীর্ঘদিন ধরে।
 
এই সমস্ত অফিস চলছে অন্য উপজেলার কর্মকর্তাদের দিয়ে। তারা সবাই দুই-তিন উপজেলার দায়িত্ব রয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্ত জনগুরুত্বপূর্ণ অফিসে কর্মকর্তা না থাকায় দূর্ভোগে পড়েছেন অর্ধলক্ষাধিক মানুষ।
 
এছাড়াও প্রশাসনিক জটিলতা দেখা দিয়েছে চরমে। ইউএনও সহ জনগুরুত্বপূর্ণ ওই সমস্ত অফিসে দ্রুত কর্মকর্তা নিয়েগে দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
 
জানা যায়, গত তিন মাস ধরে নেই উপজেলা নির্বাহী অফিসার। বিগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার এরশাদ হোসেন খান গত ২৩ জুন এডিসি জেনারেল হিসাবে পদোন্নতি নিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ চলে যান। এরপর চরফ্যাসন উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেয়া হয়। চরফ্যাসন উপজেলার নির্বাহী অফিসার (সদ্য এসিল্যান্ড থেকে পদোন্নতি পাওয়া) মনোয়ার হোসেন মনপুরা উপজেলার নির্বাহী অফিসার হিসাবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন।
 
গত এক যুগ ধরে নেই এসিল্যান্ড কর্মকর্তা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করে এসিল্যান্ডের। গত ৭ বছর নেই হিসাবরক্ষণ অফিসের কর্মকর্তা। তজুমুদ্দিন উপজেলার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছেন।
 
জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তা হিসাবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছের চরফ্যাসন উপজেলার জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো.কামাল উদ্দিন। উপজেলার মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হিসাবে অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছে তজুমুদ্দিন উপজেলার মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রুপকুমার।
 
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হিসাবে অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছেন লালমোহন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা। এই সমস্ত অফিসের এক মাসের কাজ জমা হলে একসঙ্গে অন্য উপজেলায় দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর করে আনেন অফিস সংশ্লিষ্টরা।
 
উপজেলা প্রশাসনিক ভবন ঘুরে দেখা যায়, ইউএনও অফিস, হিসাবরক্ষণ অফিস ও প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস খোলা থাকলেও নেই কর্মকর্তারা। এসিল্যান্ড অফিস, সমাজসেবা অফিস, জনস্বাস্থ্য অফিস, মহিলা বিষয়ক অফিস ছিল বন্ধ।
 
অফিস বন্ধ ও কর্মকর্তা না থাকায় সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষ ফিরে যায়। এই সমস্ত অফিসের কর্মচারীরা সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষকে কর্মকর্তার সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করে আসার পরামর্শও দেন।
 
এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান মিসেস শেলিনা আকতার চৌধুরী যুগান্তরকে বলেন, 'সমস্যা প্রকট। রেজুলেশনের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকসহ বিভাগীয় কমিশনারকে অবহিত করা হয়েছে।'

ভারপ্রাপ্তদের দিয়ে চলছে দ্বীপ জেলা ভোলার মনপুরা উপজেলা প্রশাসন। ইউএনও, এসিল্যান্ড, সমাজসেবা অফিস, হিসাবরক্ষণ অফিস, জনস্বাস্থ্য অফিস, মহিলা বিষয়ক অফিসসহ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের কর্মকর্তা নেই দীর্ঘদিন ধরে।এই সমস্ত অফিস চলছে অন্য উপজেলার কর্মকর্তাদের দিয়ে। তারা সবাই দুই-তিন উপজেলার দায়িত্ব রয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্ত জনগুরুত্বপূর্ণ অফিসে কর্মকর্তা না থাকায় দূর্ভোগে পড়েছেন অর্ধলক্ষাধিক মানুষ।এছাড়াও প্রশাসনিক জটিলতা দেখা দিয়েছে চরমে। ইউএনও সহ জনগুরুত্বপূর্ণ ওই সমস্ত অফিসে দ্রুত কর্মকর্তা নিয়েগে দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।জানা যায়, গত তিন মাস ধরে নেই উপজেলা নির্বাহী অফিসার। বিগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার এরশাদ হোসেন খান গত ২৩ জুন এডিসি জেনারেল হিসাবে পদোন্নতি নিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ চলে যান। এরপর চরফ্যাসন উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেয়া হয়। চরফ্যাসন উপজেলার নির্বাহী অফিসার (সদ্য এসিল্যান্ড থেকে পদোন্নতি পাওয়া) মনোয়ার হোসেন মনপুরা উপজেলার নির্বাহী অফিসার হিসাবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন।গত এক যুগ ধরে নেই এসিল্যান্ড কর্মকর্তা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করে এসিল্যান্ডের। গত ৭ বছর নেই হিসাবরক্ষণ অফিসের কর্মকর্তা। তজুমুদ্দিন উপজেলার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছেন।জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তা হিসাবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছের চরফ্যাসন উপজেলার জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো.কামাল উদ্দিন। উপজেলার মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হিসাবে অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছে তজুমুদ্দিন উপজেলার মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রুপকুমার।উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হিসাবে অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছেন লালমোহন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা। এই সমস্ত অফিসের এক মাসের কাজ জমা হলে একসঙ্গে অন্য উপজেলায় দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর করে আনেন অফিস সংশ্লিষ্টরা।উপজেলা প্রশাসনিক ভবন ঘুরে দেখা যায়, ইউএনও অফিস, হিসাবরক্ষণ অফিস ও প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস খোলা থাকলেও নেই কর্মকর্তারা। এসিল্যান্ড অফিস, সমাজসেবা অফিস, জনস্বাস্থ্য অফিস, মহিলা বিষয়ক অফিস ছিল বন্ধ।অফিস বন্ধ ও কর্মকর্তা না থাকায় সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষ ফিরে যায়। এই সমস্ত অফিসের কর্মচারীরা সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষকে কর্মকর্তার সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করে আসার পরামর্শও দেন।এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান মিসেস শেলিনা আকতার চৌধুরী যুগান্তরকে বলেন, 'সমস্যা প্রকট। রেজুলেশনের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকসহ বিভাগীয় কমিশনারকে অবহিত করা হয়েছে।'



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews