আওয়ামী লীগ সরকারের যতজন ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ছিলেন, তাঁদের মধ্যে ১ নম্বরে ছিলেন এস আলম। আওয়ামী লীগ সরকার বিদায় নেওয়ার পর বিভিন্ন খাতে তাঁর লুটপাটের কাহিনি বের হতে থাকে। আটটি ব্যাংকের মালিকানা ছিল এই গ্রুপের। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এসব ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
অনেকের ধারণা ছিল, এস আলমের সঙ্গে আওয়ামী লীগের দহরমমহরম বেশি থাকায় বিএনপির নেতারা তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন। কিন্তু সেই ধারণা ভুল প্রমাণিত হলো দুটি ঘটনায়।
প্রথম আলোর খবর থেকে জানা যায়, এস আলমের মালিকানাধীন গাড়িতে চড়ে নিজ এলাকায় গিয়ে সংবর্ধনা নিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমেদ। ঢাকা থেকে তিনি বিমানে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছান। এরপর দলের নেতা-কর্মীদের গাড়িবহরের সঙ্গে পেকুয়ায় পৌঁছান তিনি।