গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পুরস্কার স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হন। তিনি ফিলিপাইন থেকে ম্যাগসাইসাই ও সুইডেন থেকে বিকল্প নোবেল রাইট টু লাভলিহুড, যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য হিরো এবং মানবতার সেবার জন্য কানাডা থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছেন। সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কাছে লেখা তাঁর এক খোলা চিঠি বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মিজানুর রহমান খান

প্রথম আলো : খালেদা জিয়া ১৫ আগস্টে জন্মদিন পালন করেননি বলে আপনি তাঁকে ধন্যবাদ দিয়েছেন। কিন্তু এটা শ্রদ্ধা প্রদর্শন, কৌশলগত, নাকি তাদের বোধোদয়?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : আমার মনে হয় এই ধারা টিকে থাকবে। ১৫ আগস্টে রাষ্ট্রীয় শোক দিবসে খালেদা জিয়া আর প্রকাশ্যে জন্মদিন পালন করবেন না। তবে এটা নিশ্চিত হবে আওয়ামী লীগও যদি জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে অহেতুক কটূক্তি করা বন্ধ করে। আশা করব, আগামী বছর বিএনপি বঙ্গবন্ধু মুজিবের প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ৩২ নম্বরে পুষ্পাঞ্জলি নিয়ে যাবে।

প্রথম আলো : বঙ্গবন্ধুর কোনো অসমাপ্ত কাজের কথা বলুন, যা আওয়ামী লীগ আগামী আগস্টে বাস্তবায়ন করতে পারে।

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : সেই শোকাবহ আগস্টেই কিন্তু গভর্নর-ব্যবস্থা চালুর দিন স্থির ছিল। আমি খুশি হব যদি দেখি যে শেখ হাসিনা ২০১৭ সালের ১৫ আগস্ট শোক পালনের দিনে মুজিব প্রবর্তিত গভর্নর-ব্যবস্থা চালু করেছেন।

প্রথম আলো :  জিয়ার স্বাধীনতা পদক বাতিলের উদ্যোগকে কীভাবে দেখছেন?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : এটা শেখ হাসিনাকে জনবিচ্ছিন্ন করার একটা চক্রান্তের অংশ বলে মনে করি। জিয়া ১৯৭৭ সালে এই পদক প্রবর্তন করেন। পরে আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার আমলেই শেখ কামালসহ শেখ মুজিব পরিবারের চার-পাঁচজন এই পদক পেয়েছেন। এখন আওয়ামী লীগকে বুঝতে হবে শেখ মুজিব বীর উত্তম খেতাব প্রদানসহ যে বীরোচিত স্বীকৃতি জিয়াকে দিয়ে গেছেন, সেখান থেকে তারা কেন সরে আসবে। আমি মনে করি, শেখ মুজিবের বিচারবুদ্ধিকে খাটো করার কোনো দরকার নেই। একজন সেক্টর কমান্ডার হিসেবে জিয়াকে দেওয়া মুজিবের স্বীকৃতি প্রত্যাখ্যান করার চেষ্টা হবে জাতীয় ঐক্যের প্রক্রিয়ার পথে একটি স্থায়ী বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে আওয়ামী লীগও পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে পারে। 

প্রথম আলো : বিএনপির গঠনতন্ত্র কি গণতান্ত্রিক? তারা কীভাবে গণতন্ত্র দেবে?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : বিএনপির গঠনতন্ত্রকে আমি গণতান্ত্রিক মনে করি।

প্রথম আলো : চেয়ারপারসনের হাতে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা, সেই ক্ষমতাকে সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্ত অগ্রাহ্য করতে পারে না, তাহলে?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা আনা যায়। সর্বস্তরের কমিটি নির্বাচিত করার বিধান আছে।

প্রথম আলো : তারেক ও খালেদা জিয়া দুর্নীতি করেননি, তার কি প্রমাণ আছে? আর যদি করে থাকেন, তা ঠেকাতে কেন রাজপথের আন্দোলনের পরামর্শ দিচ্ছেন?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : তাঁরা দুর্নীতি করেননি, সেটা আমি ওভাবে বলিনি। বলেছি, তাঁদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগটা সুষ্ঠু বিচারের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া উচিত। এখন যেসব বিচার  হচ্ছে, তা অনেকটা রাজনীতিপ্রসূত। কোথাও বলা হয়নি তারেক রহমান সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। তারেকের বিরুদ্ধে মূল অভিযোগ হলো, তিনি কোম্পানির কাছ থেকে কমিশন খেয়েছেন। আর খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির যে অভিযোগ তা অত্যন্ত হাস্যকর। কারণ, নিজেদের ট্রাস্টের টাকা কেউ আত্মসাৎ করে না। 

প্রথম আলো : আপনি কি মনে করেন না যে কমিশন দুর্নীতির মধ্যে পড়ে?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : অবশ্যই মনে করি। বিশ্বের অনেক দেশে কমিশন সেভাবে দোষণীয় নয়, আবার কোথাও দোষণীয়। কমিশনটা একটা প্রচলিত দুর্নীতি। অন্যান্য দেশে একে গ্রিজিং মানি বলে। আমি যেটা বলতে চাই, তারেক মহাত্মা গান্ধী নন। কিন্তু তাঁর বিচারটা রাজনৈতিকভাবে হয়েছে। 

প্রথম আলো : কিন্তু আপনি আগামী ৯ মাসে কী দেখছেন?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : একটা হিসাব হলো, যেভাবে তাঁর (খালেদা) মামলার গতি চলছে, তাতে আগামী ৯ মাসের মধ্যে খালেদা জিয়ার একটা দণ্ড ঘোষণার আশঙ্কা করি। আর সে জন্য এখনই প্রস্তুতি না নিলে বিএনপি ধসে যাবে।

প্রথম আলো : জোবাইদা রহমান নতুন কমিটিতে না থাকায় আপনি আক্ষেপ করেছেন। বলেছেন, যোগ্যতা থাকতেও তাঁকে নেওয়া হয়নি। তাঁর কী যোগ্যতা? আপনি কি পরিবারতন্ত্রের সমর্থক?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : তাঁর যোগ্যতা তিনি শিক্ষিত। না, আমি পরিবারতন্ত্রের ভয়ানক বিরোধী। আবার আমি রাজনীতিতে আছি বলে আমার ভাই আসতে পারবে না, সেটাও ঠিক নয়। বিএনপির ভুল হলো, একই পরিবার থেকে চার থেকে পাঁচজনও কমিটিতে আছে। পরিবারতন্ত্র হলো তারেক রহমানকে বিনা ভোটে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটিতে নেওয়া। 

প্রথম আলো : এ দেশের নেতৃত্বে তারেকের আর কোনো সম্ভাবনা কি আছে?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : জনগণ তা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে স্থির করবে। উড়ে এসে জুড়ে বসলে হবে না। 

প্রথম আলো : ৯ মাস পরে জোবাইদা রহমানের দলের নেতৃত্বে আসার সম্ভাবনা আপনি নাকচ করেন?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : না। তবে সেটা হবে একটা দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। খালেদা জিয়ার আসনে জোবাইদা বসতে পারবেন না। যেভাবে যে কারণে সজীব ওয়াজেদ জয় শেখ হাসিনার আসনে বসতে পারবেন না। একই কারণে আমি মনে করি, জোবাইদা খালেদার আসনে যেতে পারবেন না।

প্রথম আলো : শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া প্রায় একই সময়ে দলীয় শীর্ষে এসেছিলেন। ভ​িবষ্যতেও তাঁদের উত্তরাধিকারীরা দলের শীর্ষে আসতে পারবেন না কেন?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : আওয়ামী লীগে এখনো জ্যেষ্ঠ নেতারা রয়েছেন। আশির দশকে আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতৃত্ব ভীতসন্ত্রস্ত ও পর্যুদস্ত ছিলেন। তখন তাঁদের অবস্থা ছিল বুনো ষাঁড়কে রাগাতে লাল নিশানের দরকার পড়া, সেটা শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে দিয়ে করানো সম্ভব হয়েছিল। সেই বাস্তবতা আজ অনুপস্থিত। আমি মনে করি, এই ৯ মাসের মধ্যে খালেদা জিয়া যদি স্থায়ী কমিটির নেতাদের নিয়ে সমষ্টিগত নেতৃত্বের ধারা সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হন, তাহলে এই দলটি ধ্বংস হয়ে যাবে। বিএনপি হান্নান শাহ, বিএনপি মওদুদ, বিএনপি মির্জা ফখরুল—এভাবে টুকরো টুকরো হওয়ার আশঙ্কা করি।  

প্রথম আলো : তার মানে দাঁড়াচ্ছে আরেকটি সাধারণ নির্বাচনে অংশ নেওয়া কিংবা কোনো সরকার গঠনের চিন্তা করাও বিএনপির জন্য কল্পনা। দলকে টেকানোই তার সামনে রূঢ় বাস্তবতা?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : খালেদা জিয়া যদি আগামী ৯ মাসের মধ্যে তাঁর দলের কালেক্টিভ লিডারশিপ তৈরি করতে না পারেন, তাহলে বিএনপির সামনের মহাদুর্যোগ কেউ ঠেকাতে পারবে না। জোবাইদা রহমান হাল ধরলেও বিএনপির খণ্ডবিখণ্ড হওয়া প্রতিহত করা যাবে না এবং জোবাইদা সেই হাল ধরবেন না।

প্রথম আলো : আপনি কীভাবে নিশ্চিত যে জোবাইদা রাজনীতিবিমুখ?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : রাজনীতিতে তাঁর আগ্রহ নেই। তারেক রহমান যদি দেশে এসে আগামী পাঁচ-সাত বছর দেশের মধ্যে রাজনীতি করে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারেন।

প্রথম আলো : কিন্তু এলেই তাঁকে কারাগারে যেতে হবে। সেই ঝুঁকি তিনি কি নেবেন?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : খালেদা জিয়া যদি কালেক্টিভ লিডারশিপ তৈরি করেন এবং অন্য বিরোধী দল সঙ্গে নেন, তাহলে তারেকের দেশে ফেরা উচিত। সেই জোটে জামায়াতকে মাইনাস করতে হবে। জামায়াত ১৯৯১ সালের মতো আলাদা থাকলে সবাই বাঁচবে। এবারের নতুন কমিটিতে মুক্তিযোদ্ধারা কোণঠাসা।

প্রথম আলো : আপনি এমাজউদ্দীন আহমদকে প্রধান উপদেষ্টা করতে বলেছেন, আর তাঁর পরিবর্তিত পরামর্শ হচ্ছে শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচনে যাওয়া। এটা খালেদা জিয়া মানবেন?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : মানতেও পারেন। শেখ হাসিনা স্বরাষ্ট্রসহ যেসব মন্ত্রণালয় নির্বাচনকালে হস্তান্তরের ফর্মুলা দিয়েছিলেন, সেটা যদি বজায় থাকে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে না যাওয়া ঠিক ছিল। কিন্তু সামনের নির্বাচন বয়কট করা ঠিক হবে না। তখন কেয়ারটেকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার একটা আদর্শগত অবস্থান ছিল। যা আজ বিচারপতি খায়রুল হকের দুর্ভাগ্যজনক ভূমিকার কারণে অনুপস্থিত। এখন বিএনপির কৌশল হবে পরের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়া অথবা অধিকতর আসন নিয়ে বিরোধী দলে বসার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া।

প্রথম আলো : অনেকের মতে আপনি উপযাচক হয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন। কেন বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন না?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : এটা সত্যি। আমি গায়ে পড়ে উপদেশ দিচ্ছি। আমি তো রাজনীতি করি না। বামপন্থা আমার আদর্শ। কিন্তু তারা বিভক্ত-বিক্ষিপ্ত।

প্রথম আলো : মির্জা ফখরুল আপনার চিঠিকে স্বাগত জানাননি। বলেছেন, আপনি বাইরের লোক।

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : তিনি ভালোই বলেছেন। তিনি প্রমাণ করেছেন যে তাঁরা কতটা ভয়ে ভয়ে থাকেন। 

প্রথম আলো : নিজেই বলেন আপনি প্রধানমন্ত্রীর শুভাকাঙ্ক্ষী। বঙ্গবন্ধুর শাসনের কৌশল থেকে শেখ হাসিনা কি সরেছেন? আপনি এখন খালেদা জিয়াকে আনতে উতলা। তারা গণতন্ত্র ও সুশাসন দেবে, তার গ্যারান্টি কী?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : এক শ ভাগ সরে গেছেন। আর বিএনপির কাছে সুশাসন পাওয়ারও কোনো গ্যারান্টি নেই। আমি আওয়ামী লীগকে বিদায় করতে চাই না, দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক একটা সরকারব্যবস্থা চাই। যার অবিচ্ছেদ্য অংশ থাকবে বিরোধী দল। স্বাধীনতার পর অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক মুজিব ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করে বলেছিলেন, গণতন্ত্রের জন্য শক্তিশালী বিরোধী দল থাকা প্রয়োজন। সংসদে অন্তত ১০০ জন বিরোধী দলের সদস্য থাকা উচিত। কিন্তু তেয়াত্তরের নির্বাচনে বিরোধী দল ১০টি আসনও পেল না। আমরা দেখেছি তার মূল্য কীভাবে জাতিকে দিতে হয়েছে।

প্রথম আলো : কিছু পরামর্শ বলুন, প্রধানমন্ত্রী যা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে পারেন।

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : অনতিবিলম্বে মুক্তিযোদ্ধাদের ৩০ ভাগ কোটা বন্ধ করা উচিত। ১৯৮২ সালের আইনমতে ওষুধের মূল্য কমালে বর্তমান  দাম এক-তৃতীয়াংশে নেমে আসবে। কিডনি রোগীদের ৯০ ভাগ কিছুদিন চিকিৎসা নেওয়ার পরই অত্যধিক খরচের কারণে আর চিকিৎসা নিতে পারেন না। স্বজনদের সামনে তিনি বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুমুখে পতিত হন। দুটি কাজ করতে হবে। বর্তমান কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট আইনে সংশোধনী লাগবে। এই আইন পাল্টে রোগীর স্বজনদের বাইরের কারও কাছ থেকে কিডনি এনে তার প্রতিস্থাপন বৈধ করতে হবে। তবে এটা জমা হবে কেন্দ্রীয় কিডনি ব্যাংকে। বেসরকারিভাবে কোনো কিডনি বেচাকেনা চলবে না। আর ডায়ালাইসিসের খরচ কমাতে সরকারকে শুল্ক কমাতে হবে। ভারতে ৬০০ থেকে ১ হাজার আর বাংলাদেশে ৪ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা খরচ পড়ে ডায়ালাইসিসে। গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রে সৌরবিদ্যুৎ​-চালিত ১০০টি সর্বাধুনিক ডায়ালাইসিস যন্ত্রের মাধ্যমে প্রতিদিন ৫০০ কিডনি রোগীকে সেবাদানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি বেডে টিভি ও অডিও থাকবে। দরিদ্র প্রতিবারে ১ হাজার ১০০, মধ্যবিত্তরা ১ হাজার ৫০০ ও ধনীরা ২ হাজার ৫০০ টাকাসহ পছন্দমতো দান করবেন। হতদরিদ্ররা বিনা খরচে ডায়ালাইসিস সুবিধা পাবেন। এত বড় সেবার কাজটা সম্পন্ন করতে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের জন্য ২০ কোটি টাকার একটি অনুদান আশা করি। আমি তাঁকে স্মরণ করিয়ে দেব যে গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের নামকরণ করেছেন তাঁর পিতা। এ ছাড়া ​িতনি প্রায় ৪০ একর ভূমিও অধিগ্রহণ করে দিয়েছিলেন।   

প্রথম আলো : আপনাকে ধন্যবাদ।

জাফরুল্লাহ চৌধুরী : ধন্যবাদ।

 



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews