সাবেক এই শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমাকে রাজনীতিতে এনেছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। তখন আমি আমেরিকায় বিশ্বব্যাংকে চাকরি করি। আমার চাকরির বেশ কয়েক বছর বাকি ছিল। শুধু বিএনপির রাজনীতির আদর্শের কারণেই দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার কথায় চাকরি ছেড়ে দিয়ে বাংলাদেশে এসে রাজনীতিতে যোগ দিই। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এলে আমাকে শিক্ষামন্ত্রী করা হয়। মন্ত্রী থাকাকালীন সর্বদাই উন্নয়নের চিন্তা করেছি। কিশোরগঞ্জ থেকে মন্ত্রী হলেও আমি শুধু নিজ জেলার উন্নয়ন করিনি। সারা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নের চেষ্টা করেছি।’
ওসমান ফারুক বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হঠাৎ একদিন টিভিতে দেখি আমার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের নালিশ করা হয়েছে। সে জন্য আমাকে গ্রেপ্তার করা হবে। বিষয়টি দেখে আমি হতবাক। যিনি টিভিতে এসব বলছেন, তিনিও আমার এলাকার লোক। আমার মতো মানুষের বিরুদ্ধে যদি এমন একটি ডাহা মিথ্যা অভিযোগ তুলে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের ওপর কী পরিমাণ অত্যাচার-নিপীড়ন হয়েছে, সেটা ভাবা যায়।’